November 14, 2024, 10:21 am
বহুকাঙ্খিত ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু করেছে খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস। পাসপোর্ট অফিসের সামনে রবিবার (৪ অক্টোবর) সকালে ই-পাসপোর্ট সম্পর্কিত সকল ধরণের নির্দেশনা সাঁটানো হয়েছে। এদিকে শুরুতেই খুলনায় মাত্র তিন দিনেই (৭২ ঘন্টা) একজন গ্রাহককে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করতে পেরেছে কর্তৃপক্ষ।
রবিবার বিকাল পর্যন্ত খুলনায় ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন ১৮ জন গ্রাহক। সরবরাহ হয়েছে একজন গ্রাহকের। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহকদের ই-পাসপোর্ট আবেদন গ্রহণ শুরু করা হয়েছে।
ই-পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রত্যেক গ্রাহককে নয়টি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অনলাইনে আবেদনকৃত ফরমের প্রিন্ট কপি, এ্যাপয়েনমেন্ট শিডিউলের প্রিন্ট কপি, ফি জমা দানের রসিদ (যদি থাকে), মূল জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্মনিবন্ধন সনদ এবং তার ফটোকপি, র্প্বূবর্তী পাসপোর্ট এবং পাসপোর্টের ডাটা পেইজের ফটোকপি (যদি থাকে), ১৮ বছরের নিচের আবেদনকারীদেও ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ ও পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড, ৬ বছরের নিচে আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজের ও থ্রি আর সাইজের ম্যাট পেপারের রঙিন ছবি, নিজের / পিতার / মাতার নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদির ক্ষেত্রে তথ্য পরিবর্তন করা যাবে না, ফরম পূরণ ও ব্যাংকে টাকা জমাদানের নামের বানানে ডট, হাইফোন এবং কমা এনআইডি কার্ডে থাকলেও ব্যবহার করা যাবে না।
এছাড়া ই-পাসপোর্ট ফি ছয়টি ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে। এগুলো হল ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ট্রাষ্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক এবং সোনালী ব্যাংক। এগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখা ছাড়া অন্য ৫টি ব্যাংকের যে কোন শাখায় ই-পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া যাবে। তাছাড়া ই-চালানও গ্রহণযোগ্য হবে।
ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি সর্বনিম্ন ৪ হাজার ২৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৮শ’ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ই-পাসপোর্ট হবে দুই ধরণের। ৪৮ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ৫ বছর এবং ৬৪ পৃষ্ঠার মেয়াদ ১০ বছর। তবে ১৮ বছরের নিচের এবং ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে আবেদনকারীরা ৫ বছর মেয়াদের ই-পাসপোর্ট পাবেন।
খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো: তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, সম্প্রতি আমরা ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে গ্রাহকরা খুব সহজেই পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। যে কোন ধরণের তথ্যের জন্য ই-পাসপোর্টের ওয়েবসাইটে গিয়েই তথ্য পাবে গ্রাহকরা। তিনি আরও বলেন, একজন গ্রাহক গত ২৮ সেপ্টেম্বর আবেদন করে। তার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন না হওয়ায় মাত্র তিন দিনেই তাকে পাসপোর্ট সরবরাহ করা হয়।
বহুকাঙ্খিত ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু করেছে খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস। পাসপোর্ট অফিসের সামনে রবিবার (৪ অক্টোবর) সকালে ই-পাসপোর্ট সম্পর্কিত সকল ধরণের নির্দেশনা সাঁটানো হয়েছে। এদিকে শুরুতেই খুলনায় মাত্র তিন দিনেই (৭২ ঘন্টা) একজন গ্রাহককে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ করতে পেরেছে কর্তৃপক্ষ।
রবিবার বিকাল পর্যন্ত খুলনায় ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন ১৮ জন গ্রাহক। সরবরাহ হয়েছে একজন গ্রাহকের। গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে গ্রাহকদের ই-পাসপোর্ট আবেদন গ্রহণ শুরু করা হয়েছে।
ই-পাসপোর্ট আবেদনের জন্য প্রত্যেক গ্রাহককে নয়টি নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অনলাইনে আবেদনকৃত ফরমের প্রিন্ট কপি, এ্যাপয়েনমেন্ট শিডিউলের প্রিন্ট কপি, ফি জমা দানের রসিদ (যদি থাকে), মূল জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্মনিবন্ধন সনদ এবং তার ফটোকপি, র্প্বূবর্তী পাসপোর্ট এবং পাসপোর্টের ডাটা পেইজের ফটোকপি (যদি থাকে), ১৮ বছরের নিচের আবেদনকারীদেও ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ ও পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড, ৬ বছরের নিচে আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজের ও থ্রি আর সাইজের ম্যাট পেপারের রঙিন ছবি, নিজের / পিতার / মাতার নাম, জন্ম তারিখ ইত্যাদির ক্ষেত্রে তথ্য পরিবর্তন করা যাবে না, ফরম পূরণ ও ব্যাংকে টাকা জমাদানের নামের বানানে ডট, হাইফোন এবং কমা এনআইডি কার্ডে থাকলেও ব্যবহার করা যাবে না।
এছাড়া ই-পাসপোর্ট ফি ছয়টি ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে। এগুলো হল ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ট্রাষ্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ঢাকা ব্যাংক এবং সোনালী ব্যাংক। এগুলোর মধ্যে সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখা ছাড়া অন্য ৫টি ব্যাংকের যে কোন শাখায় ই-পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া যাবে। তাছাড়া ই-চালানও গ্রহণযোগ্য হবে।
ই-পাসপোর্টের আবেদন ফি সর্বনিম্ন ৪ হাজার ২৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১৩ হাজার ৮শ’ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ই-পাসপোর্ট হবে দুই ধরণের। ৪৮ পৃষ্ঠার ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ৫ বছর এবং ৬৪ পৃষ্ঠার মেয়াদ ১০ বছর। তবে ১৮ বছরের নিচের এবং ৬৫ বছরের ঊর্ধ্বে আবেদনকারীরা ৫ বছর মেয়াদের ই-পাসপোর্ট পাবেন।
খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো: তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, সম্প্রতি আমরা ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম শুরু করেছে। এতে গ্রাহকরা খুব সহজেই পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। যে কোন ধরণের তথ্যের জন্য ই-পাসপোর্টের ওয়েবসাইটে গিয়েই তথ্য পাবে গ্রাহকরা। তিনি আরও বলেন, একজন গ্রাহক গত ২৮ সেপ্টেম্বর আবেদন করে। তার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন না হওয়ায় মাত্র তিন দিনেই তাকে পাসপোর্ট সরবরাহ করা হয়।