April 25, 2024, 12:06 pm

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
দেবহাটায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মুছার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ কলারোয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মীর মো. মস্তাফিজুর রহমানের বিদায় সংবর্ধনা যশোরে নিয়ে সাতক্ষীরা পাটকেলঘাটার সাবেক স্ত্রীকে হত্যা-আটক স্বামী বৈদ্যুতিক খুটিতে ধাক্কা :সাতক্ষীরায় মোটরসাইকেল চালক নিহত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ড্রেজার মেশিন জব্দ প্রতিবন্ধী নারীর যাতায়াতের রাস্তা আটকানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন সাতক্ষীরায় সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস পুনরায় চালুর লক্ষ্যে পরিদর্শন করলেন এম.পি আশরাফুজ্জামান আশু ইয়ামালে ২০০ মিলিয়নের টোপ পিএসজির মদ্যপ ছিলেন শিবা শানু, মারামারিতে নেতৃত্ব দেন জয় চৌধুরী
গুমের অভিযোগ তদন্তে নিরপেক্ষ কমিশনের দাবি আসক’র

গুমের অভিযোগ তদন্তে নিরপেক্ষ কমিশনের দাবি আসক’র

গুম। মানবতার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অপরাধ। স্বজনরা জানতেও পারেন না প্রিয় মানুষটির শেষ পরিণতি। আজ আন্তর্জাতিক গুম প্রতিরোধ দিবস। দিবসটি উপলক্ষে দেওয়া এক বিবৃতিতে দেশে গুম বন্ধ ও এর প্রতিটি অভিযোগ তদন্তে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। কমিশন গঠন ছাড়াও সরকারের কাছে ছয়টি দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

অন্য দাবিগুলো হলো: গুমের শিকার সব ব্যক্তিকে অবিলম্বে খুঁজে বের করে তাঁদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া, এ-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়েরের জন্য একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার করা, দায়ীদের বিচারের সম্মুখীন করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গুমের শিকার ব্যক্তি ও তার পরিবারের যথাযথ পুনর্বাসন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, গুমসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদ স্বাক্ষর করা, গুমের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলোকে অস্বীকার না করে এ ধরনের ঘটনার বিচার নিশ্চিতে বিদ্যমান আইন কাঠামোতে পরিবর্তন আনা এবং ‘অপহরণ’ হিসেবে নয়, ‘গুম’কে সুনির্দিষ্ট অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা।

গুমের মতো ঘটনা প্রতিরোধে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছেও তিনটি দাবি জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। সেগুলো হলো: গুমের অভিযোগগুলো নিয়ে অনুসন্ধান করা; নিখোঁজদের খুঁজে বের করা এবং ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন ২০০৯-এ এ ক্ষেত্রে কোনো আইনি বাধা থাকলে তা দ্রুততার সঙ্গে দূর করতে সরকারের সঙ্গে জোর যোগাযোগ চালিয়ে যাওয়া, ভুক্তভোগী বা তাদের পরিবারকে আইনি ও নৈতিক সহায়তার উদ্যোগ গ্রহণ করা এবং গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারগুলোকে উত্থাপিত অভিযোগ নিয়ে একটি জাতীয় শুনানির আয়োজন করা।

বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের ভিত্তিতে আসক জানিয়েছে, ২০০৭ থেকে ২৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশে মোট ৬১৪ জন গুমের শিকার হয়েছেন বলে ভুক্তভোগী পরিবার ও স্বজনেরা অভিযোগ করেছেন। এঁদের মধ্যে পরবর্তী সময়ে ৭৮ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে ৯৪ জনকে। ফেরত এসেছেন ৫৭ জন। অন্যদের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য গণমাধ্যমসূত্রে জানা যায়নি।


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com