September 13, 2024, 1:03 am
আশাশুনির চাপড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচন নিয়ে মল্লযুদ্ধ হয়েছে। বৃহস্পতিবার নির্ধারিত সময় সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে একটি কক্ষে ভোট গ্রহণের সময় নির্ধারিত ছিলো। ৪টি পদের বিপরীতে দুটি প্যানেলে ৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। মোট ৩০৩ জন ভোটের মধ্যে ১৯৭ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন বলে প্রচার করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাকী বিল্লাহ। এর মধ্যে ৬টি ভোট বাতিল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে গাউছুল হোসেন রাজ প্যানেলে সাইদুর রহমান ১৪৩ ভোট, জাহাঙ্গীর হোসেন ১৪১ ভোট, শরিফুল ইসলাম ১২৮ ভোট ও আরিফুল ইসলামকে ১১৩ ভোটে বিজয়ী এবং অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বর্তমান সভাপতি নজরুল ইসলাম প্যানেলে মোহাম্মদ আলীকে ৭৫ ভোট পেয়েছেন বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এ নির্বাচন পরিচালনা করতে গিয়ে বিতর্কিত হয়েছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বাকী বিল্লাহ। তার উপস্থিতিতে অফিস সহকারি গোলাম রব্বানী ও এমএলএসএস শাহানুর ইসলাম ব্যালট সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রসঙ্গত, নির্বাচন চলাকালিন সকাল ১১টার দিকে সাতক্ষীরা দেওয়ানী আদালত থেকে ৮৯/২০১৯ নং মামলায় নির্বাচন বন্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা নোটিশ নিয়ে নির্বাচন স্থলে পৌছান। প্রধান শিক্ষক এএসএম মোস্তাফিজুর রহমানের কার্যালয়ে হাজির হলে দু’পক্ষের বাকবিতন্ডতা শুরু হয়। এক পর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে মল্লযুদ্ধে প্রার্থী মোহাম্মদ আলী, আছলামসহ কয়েকজন আহত হয়। ততক্ষণে প্রিজাইডিং অফিসার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার হাসানুজ্জামান ও প্রধান শিক্ষক এএসএম মোস্তাফিজুর রহমান অজ্ঞত কারণে মুঠোফোন বন্ধ করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুপস্থিত ছিলেন। ফলে দুপুর ২টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর আলিফ রেজা নির্বাচনে মারামারির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রসেস সার্ভেয়ারকে সাথে নিয়ে ইউএনও কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ২.১৫ টার দিকে আদালতের নোটিশ গ্রহণ করেন। সর্বশেষ নির্বাচন শেষ হলে প্রধান শিক্ষক ও প্রিজাইডিং অফিসার নির্বাচন স্থলে আচমকা হাজির হয়ে ওই ফলাফল ঘোষণা করে পুলিশের সহায়তায় অফিসে ফিরে আসেন। এর আগে মনোনয়ন প্রত্যাহারের দিনে বর্তমান সভাপতি নজরুল ইসলামের পক্ষের মাহবুব আলম ছাক্কি, রিয়াজুল ইসলাম, আছাদুল ইসলাম ও একমাত্র মহিলা প্রার্থী জরিনা খাতুন অজ্ঞাত কারণে
Comments are closed.