October 23, 2024, 7:06 pm
Hosan Imam: স্বজনদের লাশের ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেতে গেলে সদর হাসপাতালেরপ রিসিপশনিস্ট বর্তমানে সিভিল সার্জন অফিসের কর্মরত শাহাজানকে টাকা না দিলে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পৌছায়না। ভুক্তভোগী অনেকে জানান, টাকা না দিলেতাদের স্বজনদের ময়না তদন্তের রিপোর্ট পুলিশ সুপারের কার্যালয় দিতে তালবাহানা করতে থাকে শাহাজান। একটি রিপোর্ট পৌছায় দেওয়ার জন্য তাকে দিতে হয় ৩-৫ হাজার টাকা। এসকল অপকর্ম করে গেলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ । তার একটাই কারণ সব মহল ম্যানেজ করে সে চালিয়ে যাচ্ছে তার সকল অপকর্ম এমনই অভিযোগ স্থানীয়দের। অবৈধ ভাবে ৩ হাজার টাকা নেওয়ার সময় একটি ভিডিও করা হয়।টাকা দেওয়ার সাথে সাথে টাকা প্যান্টের পকেটে রেখে দেন শাহাজান আলী। অবাধে অফিসের বাইরে ও ভিতরে ঘুষ বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।ঘুষ বাণিজ্যর বিষয় জানতে চাইলে শাহাজান আলী বলেন, যদি কোন ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কিছু টাকা দেয় তাহলে তিনি নেন বলে স্বীকার করেন। কারও কাছ থেকে জোর করে টাকা দাবী করেননা বলে জানান।এ বিষয়ে সিভিল সার্জন ডাক্তার রফিকুল ইসলাম বলেন, তার বিরুদ্ধে কেউ অভিযোগ দায়ের করেনি। তবে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে তিনি জানান।
Comments are closed.