October 31, 2024, 3:11 am

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: 1linenewsagency@gmail.com
বরাবরের মত এবারও ঝিনাইদহে দুর্গাপুজোয় আনসার ডিউটি নিতে পাঁচ’শ টাকা জনপ্রতি ঘুষ !

বরাবরের মত এবারও ঝিনাইদহে দুর্গাপুজোয় আনসার ডিউটি নিতে পাঁচ’শ টাকা জনপ্রতি ঘুষ !

জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহঃবরাবরের মত এবারও দূর্গা পূজোয় আনসার সদস্য অঙ্গীভুত করার জন্য বিশেষ মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছে একটি চক্র। ইউনিয়ন কমান্ডারদের মাধ্যমে আদায় করা হচ্ছে আনসার প্রতি ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত ঘুষ। এই টাকা ইউনিয়ন কমান্ডারদের হাতঘুরে পৌছে যাচ্ছে জেলা আনসার অফিসে। তবে ঝিনাইদহ জেলা কমানড্যন্ট সঞ্জয় সাহা বলেছেন, অফিসে এক টাকাও ঘুষ দিতে হচ্ছে না। তবে ইউনিয়ন কমান্ডাররা হয়তো যাতায়াত ভাড়া হিসেবে কিছু নিয়ে থাকতে পারেন। তথ্য নিয়ে জানা গেছে আসন্ন হিন্দু সম্প্রদায়ের দুর্গাপুজা উপলক্ষ্যে সারা জেলায় ৪৩৫টি মন্ডপে পুজা উদযাপন করা হচ্ছে। ডিএসবির তালিকা মোতাবেক ঝুকিপুর্ন পুজা মন্ডপে সর্ব্বোচ ৬ জন করে আনসার সদস্য নিয়েগ করা হচ্ছে। সেই হিসেবে ৪৩৫টি পুজা মন্ডপে ২১৭৫ জন আনসার সদস্য নিরাপত্তার জন্য ৫ দিনের জন্য নিয়োগ করা হবে। প্রতিদিন আনসার সদস্যরা পাবেন ৪৭৫ টাকা করে। ৫ দিনে তারা পাবেন ২৩৭৫ টাকা। তাও ক’দিন ঘুরানো হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। হিসাব করলে ২৩৭৫ জন আনসারের কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে নিলে ১১ লাখ ৮৭ হাজার টাকা ওঠে। অভিযোগ উঠেছে, জেলার বিভিন্ন গ্রামের হতরিদ্র ও অসহায় গরীব আনসার সদস্যদের অঙ্গীভুত করার জন্য সর্বনি¤œ ৫০০ টাকা করে ঘুষ নেওয়া হয়। এই প্রথা দীর্ঘদিন থেকেই চলে আসছে। চাকরী হারানোর ভয়ে কোন আনসার এ কথা বলতে চান না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাধুহাটী ইউনিয়নের একজন আনসার সদস্য জানান, ইউনিয়নের চৌকিদার দফাদারদের মাধ্যমে এই টাকা আদায় করছে ইউনিয়ন কমান্ডার। হলিধানী ইউনিয়নের কমান্ডার জনপ্রতি ৬০০ টাকা করে আদায় করছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আনসার সদস্যরা জনান। অভিযোগ উঠেছে সারা জেলায় আনসার অঙ্গীভুত করার জন্য টাকা আদায় করা হয়। পুজা ছাড়াও সংসদ নির্বাচন, ইউনিয়ন ও ইপজেলা নির্বাচনের ডিউটি পেতে হলে জনপ্রতি ৫০০ টাকা করে দিতে হয়। এই টাকা কে বা কারা গ্রহন করেন না ইউনিয়ন কমান্ডাররা বলতে নারাজ। বিষয়টি নিয়ে হলিধানী ইউনিয়ন কমান্ডার শামসুর রহমান বলেন, আমি কোন টাকা নিচ্ছি না। দিপালী নামে এক মহিলা বাছাই করছে সেই জানে। হরিণাকুন্ডু, শৈলকুপা, কালীগঞ্জ, মহেশপুর ও কোটচাঁদপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে এমন অভিযোগ আসছে। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ জেলা কমানড্যন্ট সঞ্জয় সাহা বলেন, পুজোয় ডিউটি নিতে অফিসে কাউকে কোন টাকা দেওয়া লাগে না। যদি কোন ইউনিয়ন কমান্ডারের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ ওঠে তবে ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। তিনি বলেন আমি অফিসের পক্ষ থেকে আজ কালের মধ্যেই একটি কঠোর


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com