April 27, 2024, 12:40 pm

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
দেবহাটায় উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু রাহান তিতুর জনসংযোগ ‘রাজনগর ইয়াং ষ্টার’ এর ২য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও সম্মাননা স্মারক প্রদান সাতক্ষীরা জেলা সাহিত্য পরিষদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো চারশ’ কেজি আম জব্দ জুম্মার নামাজে মুসল্লিদের দোয়া চাইলেন মশিউর রহমান বাবু সাতক্ষীরায় অপহৃত ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীকে উদ্ধার করলো পুলিশ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় জরুরী সেবা ঝুঁকিতে এসিড দগ্ধ ও পোড়া রুগীরা দাবদাহ উপেক্ষা করে ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলে নিহত জনপ্রিয়তার শীর্ষে নতুন মুখ প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল
আফগান আলোচনার আয়োজক হচ্ছে রাশিয়া

আফগান আলোচনার আয়োজক হচ্ছে রাশিয়া

আফগানিস্তান নিয়ে আন্তর্জাতিক আলোচনা আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। আগামী ২০ অক্টোবর এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির আফগান বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি জমির কাবুলভ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দেন। তবে বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।এর আগে গত মার্চেও একই ধরনের একটি আলোচনার আয়োজন করেছিল মস্কো, যাতে আবদুল গনি বেরাদারের নেতৃত্বে তালেবানের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে আরও ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই এবং আফগান পুনর্গঠন কাউন্সিলের (এএইচসিএনআর) চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ।আলোচনার পর রাশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং পাকিস্তান এক যৌথ বিবৃতি দিয়েছিল। বিবৃতিতে সহিংসতা পরিহার করে আশরাফ গনি সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করতে বলা হয়েছিল। এ এইচসিএনআরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তালেবান এসব বিষয়ে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর ধীরে ধীরে প্রত্যন্ত অঞ্চল এবং প্রদেশ দখলে নিয়ে আগস্টের ১৫ তারিখ কাবুল দখলে নেয় তালেবান। আর আশরাফ গনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, আফগানিস্তানের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক বেশ পুরোনো এবং জটিল। ১৯৭৯-৮৯ সালের নয় বছরের যুদ্ধে সোভিয়েত সেনারা দেশটির ডানপন্থীদের বিরুদ্ধে অবিরাম অভিযান পরিচালনা করে। তখন তালেবানের জন্ম না হলেও মস্কো যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলে তাদের থেকেই পরবর্তীতে তালেবানের জন্ম হয়। অর্থাৎ তালেবানের সঙ্গে রাশিয়ার ঐতিহাসিক শত্রুতা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতি অনেক ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা চলে যাওয়ার পর যে কয়টা দেশ কাবুলে দূতাবাস চালু রেখেছে রাশিয়া তাদের মধ্যে অন্যতম। কাবুলে যে এক ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতা চলে তার সুফল তুলতে চাইছে রাশিয়া। এ জন্য আফগানিস্তানের পার্শ্ববর্তী তাজিকিস্তানকে ব্যবহার করছে মস্কো। সাবেক সোভিয়েত রাশিয়ার অংশ তাজিকিস্তানে রয়েছে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় বৈদেশিক সামরিক ঘাঁটি। আফগান সীমান্তের পাশে তারা সম্প্রতি যৌথ সামরিক মহড়াও করেছে। পাঞ্জশিরের পলাতক নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে তাজিকিস্তান। এসব বিষয় দিয়ে কাবুলের ওপর আধিপত্য বিস্তার করছে মস্কো।


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com