April 27, 2024, 9:47 am

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
জুম্মার নামাজে মুসল্লিদের দোয়া চাইলেন মশিউর রহমান বাবু সাতক্ষীরায় অপহৃত ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীকে উদ্ধার করলো পুলিশ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় জরুরী সেবা ঝুঁকিতে এসিড দগ্ধ ও পোড়া রুগীরা দাবদাহ উপেক্ষা করে ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলে নিহত জনপ্রিয়তার শীর্ষে নতুন মুখ প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল আশাশুনীতে বাপ্পী সীড হাউজ দোকান উদ্বোধন দক্ষিণ খুলনার অস্ত্র ও মাদকের গডফাদার ওজিয়ার গ্রেফতার সাতক্ষীরায় টিটিসিতে ৭৫ দিন মেয়াদী দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের মতবিনিময় তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
কে এই আকাশ?

কে এই আকাশ?

পর্ণোগ্রাফী আইনে গ্রেপ্তার সাতক্ষীরা সদর এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবির আমার এমপি ডটকমের এ্যাম্বাসেডর আকাশ ইসলামের বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার টিয়াখালি গ্রামে। তার বাবার নাম আলমাস হোসেন। বাবা জিয়াউর রহমানের সময় পার্বত্য জেলায় সরকারি জমি নিয়ে বসবাস শুরু করে। বিয়ে করে সেখানকার এক চাকমা মেয়েকে। তাদেরই ঔরসজাত সন্তান আকাশ ইসলাম। জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পূর্বে ঢাকায় সাদিকের সাথেই থাকতো আকাশ। সাদিক ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে সাতক্ষীরায় চলে আসলে তার সাথে চলে আসে আকাশও। শহরের শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক সংলগ্ন একটি ভাড়া বাড়িতে উঠে সে। সেখান থেকেই সাদিকের সহযোগী হিসেবে নারীকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করে প্রভাবশালী ও ধর্ণাঢ্য ব্যক্তিদের ব্লাকমেইলের কাজ শুরু করে। বিয়ে করে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার গাঙনিয়া শুড়িঘাটা গ্রামে।এই আকাশের সাথে ঘনিষ্ঠতা ছিল এমন একজন রাজনৈতিক নেতা দৈনিক পত্রদূতের এক প্রতিনিধির সাথে আলাপচারিতায় জানান, তার জানামতে আকাশ-মনি-সাদিক সিন্ডিকেট কমপক্ষে ৬টি মেয়েকে টোপ হিসেবে ব্যবহার করেছে ব্লাকমেইণের জন্য। তিনি আরো জানান, শহরের রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী, সরকারী চাকুরীজীবী, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পেশার কমপক্ষে ৭৫ জনকে ব্লাক মেইল করা হয়েছে। এরমধ্যে ভোমরা বন্দরের কয়েকজন ব্যবসায়ী ও দুইজন রাজস্ব কর্মকর্তাও নাকি রয়েছেন। ঐ নেতা জানান, তার দেখা প্রতারণার টোপ হিসেবে ব্যবহারের ৬টি মেয়ের ২/৩ জন মাঝে মাঝে ঢাকা থেকে আসতো। অন্যরা এখানকার। তিনি জানান, ঐ মেয়েদের চোখে থাকা চশমা ও হাতে থাকা ঘড়িতে সেট করা ক্যামেরাতেই ভিডিও করা হতো। এছাড়া মিঠু নামের এক ক্যামেরাম্যানও বিশেষ কায়দায় ভিডিও করতো বলে জানান তিনি। তবে, তার মতে এই সিন্ডিকেটের প্রধান সাংবাদিক মনি। তিনি আরো জানান, এই মনি ও তার ক্যামেরাম্যানের প্রযুক্তিগত জ্ঞান কাজে লাগিয়ে নিত্য নতুন ফাঁদ তৈরী করতো।


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com