April 27, 2024, 11:26 am

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
জুম্মার নামাজে মুসল্লিদের দোয়া চাইলেন মশিউর রহমান বাবু সাতক্ষীরায় অপহৃত ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীকে উদ্ধার করলো পুলিশ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় জরুরী সেবা ঝুঁকিতে এসিড দগ্ধ ও পোড়া রুগীরা দাবদাহ উপেক্ষা করে ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলে নিহত জনপ্রিয়তার শীর্ষে নতুন মুখ প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল আশাশুনীতে বাপ্পী সীড হাউজ দোকান উদ্বোধন দক্ষিণ খুলনার অস্ত্র ও মাদকের গডফাদার ওজিয়ার গ্রেফতার সাতক্ষীরায় টিটিসিতে ৭৫ দিন মেয়াদী দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের মতবিনিময় তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
দক্ষিণ এশিয়ায় ঘুষ দেয়া-নেয়ার স্কোরে শীর্ষে বাংলাদেশ

দক্ষিণ এশিয়ায় ঘুষ দেয়া-নেয়ার স্কোরে শীর্ষে বাংলাদেশ

অর্থনীতি: দক্ষিণ এশিয়ায় ঘুষ দেয়া-নেয়ার স্কোরে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ঘুষবি’রোধী আন্তর্জাতিক সংগঠন ট্রেস ইন্টারন্যাশনালের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, চলতি বছরের সূচকে বাংলাদেশে ঘুষের ঝুঁকি স্কোর দাঁড়িয়েছে ৭২, যা আগের বছরের তুলনায় ২ পয়েন্ট বেশি।

‘ট্রেস ব্রাইবারি রিস্ক ম্যাট্রিক্স’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত এ সূচকের ২০১৯ সালের সংস্করণে ঘুষের ঝুঁকির ক্ষেত্রে আগের বছরের চেয়ে ২ পয়েন্ট বেড়ে ৭২ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ তালিকার ১৭৮তম অবস্থানে আছে। বাংলাদেশের এ স্কোর দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ভারত ৪৮ পয়েন্ট নিয়ে ৭৮তম ও পাকিস্তান ৬২ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ১৫৩তম অবস্থানে আছে।

প্রত্যেক দেশকে বিভিন্ন দিক বিচারে ১ থেকে ১০০-এর মধ্যে স্কোর দেয়া হয়েছে। যে দেশের স্কোর যত বেশি, সে দেশে ব্যবসায় তত বেশি ঘুষের ঝুঁকি রয়েছে। এ স্কোরের ভিত্তিতে তৈরি তালিকায় স্থান পেয়েছে বিশ্বের ২০০টি দেশ। সবচেয়ে কম ঘুষের ঝুঁকি রয়েছে এমন দেশগুলো হলো নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেন ও ফিনল্যান্ড।

প্রসঙ্গত, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য ক্ষেত্রে ঘুষের ঝুঁকির বি’ষয়ে ব্যবসায়ীদের আরো বেশি নির্ভরযোগ্য তথ্যের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ২০১৪ সালে প্রথম এ সূচক প্রকাশ করা হয়। কোনো বিশেষ দেশে কোম্পানির কাছে ঘুষ চাওয়া হবে কিনা বা ঘুষের সম্মুখীন হতে হবে কিনা তা এ সূচকের মাধ্যমে পরিমাপ করা হয়।পেঁয়াজের ঝাঁজে নাজেহাল দেশের রসুইঘর থেকে জাতীয় সংসদ। উচ্চমূল্যের সেই পেঁয়াজই নাকি পরে আছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ‘ভাগাড়ে’!

শুধুই কি ভাগাড়, গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর কে বা কারা নগরের ফিরিঙ্গীবাজার ব্রিজঘাট এলাকায় কর্ণফুলী নদীতেও ফেলে গেছে ৭-৮ বস্তা পচা পেঁয়াজ।

এসব ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর নগরবাসীর মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তারা বলছেন, দাম বাড়াতে অতি মুনাফার লোভে গুদামজাত করা পেঁয়াজ এখন পঁচে ন’ষ্ট হচ্ছে। মুনাফার লোভে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি না করে, সেই পচা পেঁয়াজ এখন ফেলা হচ্ছে ভাগাড়ে-নদীতে।

তবে ব্যবসায়ীদের দাবি মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ পচা হওয়ায় তারা সেগুলো ফেলে দিচ্ছেন। এ কারণে তাদের ব্যাপক লোকসান হচ্ছে।

এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শক সৈয়দ আহমদ সফা মাতব্বর জানান, গত তিন-চারদিন ধরে খাতুনগঞ্জসহ নগরের বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজার থেকে বেশি পরিমাণ পচা পেঁয়াজ সরাতে হয়েছে। পচে ন’ষ্ট হওয়া এসব পেঁয়াজ ফেলা হচ্ছে সিটি কর্পোরেশনের ভাগাড়ে।

তবে খাতুনগঞ্জের আজমীর ট্রেডিংয়ের মালিক ও পেঁয়াজ আরৎদার মো. ইদ্রিস মিয়া বলেন, ‘মজুত পেঁয়াজ নয়, সদ্য মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের বড় একটা অংশ পচা। বুলবুলের কারণে টেকনাফ স্থলবন্দরে আ’টকে পড়া পেঁয়াজের চালান এখন ঢুকছে। পানিতে সেসব পেঁয়াজের অনেকাংশই পচে গেছে। ব্যবসায়ীরা সেসব পেঁয়াজ ভাগাড়ে আর নদীতে ফেলছে।’পেঁয়াজের ঝাঁজে নাজেহাল দেশের রসুইঘর থেকে জাতীয় সংসদ। উচ্চমূল্যের সেই পেঁয়াজই নাকি পরে আছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ‘ভাগাড়ে’!

শুধুই কি ভাগাড়, গতকাল শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর কে বা কারা নগরের ফিরিঙ্গীবাজার ব্রিজঘাট এলাকায় কর্ণফুলী নদীতেও ফেলে গেছে ৭-৮ বস্তা পচা পেঁয়াজ।

এসব ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর নগরবাসীর মাঝে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। তারা বলছেন, দাম বাড়াতে অতি মুনাফার লোভে গুদামজাত করা পেঁয়াজ এখন পঁচে ন’ষ্ট হচ্ছে। মুনাফার লোভে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি না করে, সেই পচা পেঁয়াজ এখন ফেলা হচ্ছে ভাগাড়ে-নদীতে।

তবে ব্যবসায়ীদের দাবি মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ পচা হওয়ায় তারা সেগুলো ফেলে দিচ্ছেন। এ কারণে তাদের ব্যাপক লোকসান হচ্ছে।

এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা পরিদর্শক সৈয়দ আহমদ সফা মাতব্বর জানান, গত তিন-চারদিন ধরে খাতুনগঞ্জসহ নগরের বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা বাজার থেকে বেশি পরিমাণ পচা পেঁয়াজ সরাতে হয়েছে। পচে ন’ষ্ট হওয়া এসব পেঁয়াজ ফেলা হচ্ছে সিটি কর্পোরেশনের ভাগাড়ে।

তবে খাতুনগঞ্জের আজমীর ট্রেডিংয়ের মালিক ও পেঁয়াজ আরৎদার মো. ইদ্রিস মিয়া বলেন, ‘মজুত পেঁয়াজ নয়, সদ্য মিয়ানমার থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের বড় একটা অংশ পচা। বুলবুলের কারণে টেকনাফ স্থলবন্দরে আ’টকে পড়া পেঁয়াজের চালান এখন ঢুকছে। পানিতে সেসব পেঁয়াজের অনেকাংশই পচে গেছে। ব্যবসায়ীরা সেসব পেঁয়াজ ভাগাড়ে আর নদীতে ফেলছে।’


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com