April 27, 2024, 8:21 am
অনলাইন ডেস্ক:
ছবি: বামের ছবিটি ৩০ ডিসেম্বর কাটা ডালসহ এবং ডানের ছবিটি ৩১ ডিসেম্বরের
মোঃ শহীদুল ইসলাম। পিতা মৃত সুজাউদ্দিন সরদার। গ্রাম রতেœশ্বরপুর। থানা দেবহাটা। জামাতের রতেœশ্বরপুর ওয়ার্ডের সভাপতি। বেশ কয়েকটি নাশকতা মামলার আসামী। ২০১৩ সালের পর কমপক্ষে তিনবার গ্রেপ্তার হয়ে জেল খেটেছেন। ২০১৩ সালে এলাকায় শত শত গাছ কেটেছেন। বিক্রি করেছেন নিজের পৈত্রিক সম্পদ মনে করে।সময় পাল্টেছে। কিন্তু মোঃ শহীদুলের প্রভাব কমেনি। কারণ তার হাতে জামাতের ভোট। সামনে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ডের সকল মেম্বার প্রার্থী তাকে তোয়াজ করেই চলেন। আর সেই সুযোগে রতেœশ্বরপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে রহিমপুর ফুটবল মাঠগামী রাস্তার পাশে থাকা বিশাল আকৃতির একটি গাছ গত ৩দিন ধরে (৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ থেকে) কাটা শুরু করেছেন। গাছটিতে একটি নাম্বারও দেওয়া আছে। নাম্বার ৬৮১। কিন্তু কোন ক্ষমতাবলে মোঃ শহীদুল ঐ গাছটি কাটছেন তা কেউ জানেনা। এনিয়ে এলাকায় কানাঘুষা চললেও কেউ মুখ খুলছেন না। গাছটির দাম হতে পারে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা। কানাঘুষাকারীদের প্রশ্ন ২০১৩ সালে মোঃ শহীদুল এলাকার সবকিছুর নিয়ন্ত্রক হলেও এখনো কি তাই হবে?
Comments are closed.