April 27, 2024, 8:28 am
খুলনা বিভাগের ১০টি জেলায় এক সপ্তাহে ৩ কোটি ৫০ লাখ মুরগির বাচ্চা তৈরি হয়। একেকটি বাচ্চা উৎপাদনে গড়ে খরচ ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক সপ্তাহ ধরে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একেকটি বাচ্চা চার থেকে পাঁচ টাকায় বিক্রি করছে। তাও ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বাচ্চা বিক্রি হচ্ছে না। ফলে সপ্তাহে কমপক্ষে এক কোটি মুরগির বাচ্চা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে পোল্ট্রি ফিশ ফিড শিল্প মালিক সমিতি।
চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি ও পাইকারী মুরগির বাজার ব্যবস্থা না থাকায় পোল্ট্রি শিল্প এখন বিপর্যয়ের দিকে নামছে। খামারের মালিকদের দাবি, একটি ডিম উৎপাদনে খরচ ছয় টাকার ওপরে। এখন ব্রয়লার মুরগির কেজি প্রতি উৎপাদন খরচ ৯০ টাকার কিছু বেশি। মালিকেরা বলছেন, দাম যখন বেড়ে যায়, তখন চাইলেই উৎপাদন বাড়িয়ে বাড়তি টাকা আয় করা যায় না। আবার যখন কমে যায়, তখন চাইলেও তাৎক্ষণিক উৎপাদন কমিয়ে ফেলা যায় না। ফলে লোকসান অবধারিত।
খুলনা পোল্ট্রি ফিশ ফিড শিল্প মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, খুলনা জেলায় প্রতিদিন ৪ লাখ ডিমের প্রয়োজন হয়, আর মাংস লাগে প্রায় ৩০ মেট্রিক টন। যা চাহিদার তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি উৎপাদন হয়।
খুলনা বিভাগের ১০টি জেলায় এক সপ্তাহে ৩ কোটি ৫০ লাখ মুরগির বাচ্চা তৈরি হয়। একেকটি বাচ্চা উৎপাদনে গড়ে খরচ ১৫ থেকে ২০ টাকা। এক সপ্তাহ ধরে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একেকটি বাচ্চা চার থেকে পাঁচ টাকায় বিক্রি করছে। তাও ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বাচ্চা বিক্রি হচ্ছে না। ফলে সপ্তাহে কমপক্ষে এক কোটি মুরগির বাচ্চা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হচ্ছে বলে জানিয়েছে পোল্ট্রি ফিশ ফিড শিল্প মালিক সমিতি।
চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি ও পাইকারী মুরগির বাজার ব্যবস্থা না থাকায় পোল্ট্রি শিল্প এখন বিপর্যয়ের দিকে নামছে। খামারের মালিকদের দাবি, একটি ডিম উৎপাদনে খরচ ছয় টাকার ওপরে। এখন ব্রয়লার মুরগির কেজি প্রতি উৎপাদন খরচ ৯০ টাকার কিছু বেশি। মালিকেরা বলছেন, দাম যখন বেড়ে যায়, তখন চাইলেই উৎপাদন বাড়িয়ে বাড়তি টাকা আয় করা যায় না। আবার যখন কমে যায়, তখন চাইলেও তাৎক্ষণিক উৎপাদন কমিয়ে ফেলা যায় না। ফলে লোকসান অবধারিত।
খুলনা পোল্ট্রি ফিশ ফিড শিল্প মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, খুলনা জেলায় প্রতিদিন ৪ লাখ ডিমের প্রয়োজন হয়, আর মাংস লাগে প্রায় ৩০ মেট্রিক টন। যা চাহিদার তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি উৎপাদন হয়।
Comments are closed.