April 27, 2024, 11:36 am

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
জুম্মার নামাজে মুসল্লিদের দোয়া চাইলেন মশিউর রহমান বাবু সাতক্ষীরায় অপহৃত ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীকে উদ্ধার করলো পুলিশ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় জরুরী সেবা ঝুঁকিতে এসিড দগ্ধ ও পোড়া রুগীরা দাবদাহ উপেক্ষা করে ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলে নিহত জনপ্রিয়তার শীর্ষে নতুন মুখ প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল আশাশুনীতে বাপ্পী সীড হাউজ দোকান উদ্বোধন দক্ষিণ খুলনার অস্ত্র ও মাদকের গডফাদার ওজিয়ার গ্রেফতার সাতক্ষীরায় টিটিসিতে ৭৫ দিন মেয়াদী দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের মতবিনিময় তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
মুন্সিগঞ্জে কৃষিজমিতে খননকৃত খাল ভরাট করার অভিযোগ

মুন্সিগঞ্জে কৃষিজমিতে খননকৃত খাল ভরাট করার অভিযোগ

মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের কুলতলী গহিখাল ৪ হাজার বিঘা কৃষি জমির পানি নিষ্কাশনের পথ। কুলতলী কৃষি জমিতে পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় দীর্ঘদিন কৃষি জমিতে পানিবন্দি থাকতো। শ্যামনগরের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে গতবছর স্থানীয় কৃষকদের দাবিতে ইউনিয়ন পরিষদ ও বেসরকারী উন্নয়ন সংগঠন সিএনএস এর উদ্যোগে খালটি খনন করা হয়। তৎকালীন জেলা প্রশাসক গহিখালটি খনন উদ্বোধন করেন। এলাকায় একমাত্র আমন ফসল নির্ভর কুলতলী এলাকার মানুষ এবছর কৃষি জমি থেকে ধান খড় ঘরে তুলতে পেরেছে বলে জানান স্থানীয়রা। এই খালের মালিক বলে তিনি দাবি করেন কৃষ্ণপদ মন্ডল ভূমিদস্যু তিনি এই খালটি খনন করার পরে এলাকা মানুষের খালটি আমার বলে দাবি তুলে ধরেন। এলাকায় কিছু অসাধু ভূমিদস্যু লোকজন তাকে পরামর্শ দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও বেসরকারি উন্নয়নের সংগঠনের নামে একটি মামলাও দায়ের করেন। গতকাল ১৫/২০জন নারী পুরুষ শ্রমিকদের নিয়ে গহিখালে মাটি দিয়ে ভরাট করতে থাকে। মুন্সিগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান অসীম কুমার মৃধা এলাকার কৃষকের কাছ থেকে জানতে পেরে তিনি দ্রুত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মাটি ফেলা বন্ধ করেন। ইউপি সদস্য উৎপল কুমার জোয়াদ্দার বলেন, এই খালটি খনন করার পূর্বে স্থানীয় কৃষকদের মতামত নেয়া হয়, এবং কৃষ্ণপদ মন্ডল এর সাথে আলোচনা করা হয় তিনি তখন কোন বিষয়ে কথা বলেননি এলাকার কৃষক এর পক্ষে তিনিও খালটি খনন করার জন্য সমর্থন করেছিলেন।
স্থানীয় কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, গত ৩০ বছর যাবত কুলতলী কৃষিজমি কোন প্রকার নাড়াকুটা কৃষকরা ঘরে তুলতে পারিনি। এবছর এই গহিখাল খনন করার পরে এই প্রথম কৃষকরা ধান বিছালী নাড়া ঘরে তুলতে পেরেছে। কচুখালী গ্রামের কৃষক মুনছুর আলম বলেন পানি নিষ্কাশনের জন্য গত ৫ বছর দাবি করে আসছি আমাদের বীজতলা নষ্ট হয় কৃষি ক্ষেত নষ্ট হয় আমরা এক মৌসুমী ফসল উৎপাদন করি। পানি নিষ্কাশনের পথ না থাকলে আবার ৪ হাজার বিঘা কৃষি জমি নষ্ট হবে।


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com