April 27, 2024, 10:12 am

সাংবাদিক আবশ্যক
সাতক্ষীরা প্রবাহে সংবাদ পাঠানোর ইমেইল: arahmansat@gmail.com
শিরোনাম:
জুম্মার নামাজে মুসল্লিদের দোয়া চাইলেন মশিউর রহমান বাবু সাতক্ষীরায় অপহৃত ৮ম শ্রেণীর ছাত্রীকে উদ্ধার করলো পুলিশ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় জরুরী সেবা ঝুঁকিতে এসিড দগ্ধ ও পোড়া রুগীরা দাবদাহ উপেক্ষা করে ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলে নিহত জনপ্রিয়তার শীর্ষে নতুন মুখ প্রভাষক সুশান্ত কুমার মন্ডল আশাশুনীতে বাপ্পী সীড হাউজ দোকান উদ্বোধন দক্ষিণ খুলনার অস্ত্র ও মাদকের গডফাদার ওজিয়ার গ্রেফতার সাতক্ষীরায় টিটিসিতে ৭৫ দিন মেয়াদী দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণের মতবিনিময় তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
সিসি ক্যামেরার আওতায় বেনাপোল স্থলবন্দর

সিসি ক্যামেরার আওতায় বেনাপোল স্থলবন্দর

দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল সিসি ক্যামেরার আওতায় এসেছে। বন্দরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ৩৭৫টি সিসি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ হচ্ছে বাণিজ্যিক কার্যক্রম ও পাসপোর্টধারী যাত্রীর গতিবিধি। এতে আমদানিকারকদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। তারা বলছেন, সিসি ক্যামেরার আওতায় আনায় বন্দর থেকে কমবে পণ্য চুরি। ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল, স্থলবন্দর সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার। এতে বন্দরের নিরাপত্তার পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এর আগেই নিরাপত্তার স্বার্থে বেনাপোল কাস্টমস, ইমিগ্রেশনসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সিসি ক্যামেরার আওতায় এলেও, এতদিন তা বন্দরে ছিল না। এ কারণে পণ্য চোরাচালান, মাদক পাচার, দুর্বৃত্তায়ন কর্মকান্ডসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা হরহামেশাই ঘটছে। এবার সিসি ক্যামেরা স্থাপনে নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

জানা গেছে, ১৯৭২ সালের শুরুর দিকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সাথে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যিক যাত্রা শুরু। দেশের স্থলপথে যে বাণিজ্য হয় যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় তার ৭০ শতাংশ হয়ে থাকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সাথে।
প্রতিবছর বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতের সাথে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার আমদানি ও ৮ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি বাণিজ্য হয়ে থাকে। আমদানি বাণিজ্য থেকে সরকারের রাজস্ব আসে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা। বেনাপোল আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সহ-সভাপতি আমিনুল হক বলেন, বন্দরে পণ্য চুরি, পণ্য চোরাচালান, বারবার অগ্নি কান্ড, মাদক পাচার, অপরাধ কর্মকান্ডসহ নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছিল। এতে স্বাভাবিক বাণিজ্য যেমন ব্যাহত হচ্ছিল, তেমনি ঝুঁকির মধ্যে ছিল বন্দরের নিরাপত্তা। ফলে ব্যবসায়ীরা দাবি তোলেন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার। দীর্ঘদিন পর এবার বন্দরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপে সে অপেক্ষার অবসান হলো।


Comments are closed.

ইমেইল: arahmansat@gmail.com
Design & Developed BY CodesHost Limited
Raytahost Facebook Sharing Powered By : Raytahost.com